Wednesday, February 13, 2019

Citizenship Bill: West Bengal CM Mamata Banerjee Supports Bhupen Hazarika's Son

West Bengal chief minister Mamata Banerjee on Tuesday came out in support of Assamese singer-composer Bhupen Hazarika's son on the Citizenship (Amendment) Bill and said the Narendra Modi government should "understand and respect" the sentiments of the people of the north-east.

Her comments came in the backdrop of Hazarika's son Tez saying his father's name and words were being invoked and celebrated publicly (by the Centre) even as plans were afoot to pass the "painfully unpopular" Citizenship (Amendment) Bill.

In a Facebook post on Monday, Tez had described the proposed legislation as "undermining" the "documented position" of Hazarika, who was awarded the Bharat Ratna -- the country's highest civilian award -- posthumously by the Modi government last month.

"We (Trinamool Congress) have opposed the Citizenship (Amendment) Bill and demanded that it should be withdrawn.

"Why do citizens of this country need to prove their citizenship again? Those who have come to this country after partition from Pakistan and Bangladesh are very much citizens of this country. They want to insult the people of this country in the name of citizenship," Banerjee told reporters here.

The bill provides for according Indian citizenship to Hindus, Jains, Christians, Sikhs, Buddhists and Parsis from Bangladesh, Pakistan and Afghanistan after six years of residence in the country, instead of 12 years currently, even if they do not possess any document.

"We have great respect for Bhupen Hazarika. Now, when his family has taken a stand regarding the Citizenship (Amendment) Bill, we appreciate their sentiments. The Modi government should understand and respect the sentiments of the people of the north-east," the TMC chief said.

Banerjee, a strident critic of Prime Minister Modi, accused the Centre of trying to insult the people of the country in the name of the Citizenship (Amendment) Bill.

She was speaking to reporters at the airport before leaving for Delhi to participate in the mega rally of non-BJP leaders convened by the Aam Aadmi Party (AAP) on February 13 against the Modi government.

The bill was passed in the Lok Sabha on January 8 and has been on the Rajya Sabha schedule. The ongoing budget session of Parliament concludes on Wednesday.

Replying to a query, Banerjee said, "I am going to Delhi as (AAP supremo) Arvind Kejriwal had invited me for the dharna."

Apart from attending a programme of the Gorkhaland Territorial Administration (GTA) in the national capital, the chief minister said she would also meet leaders of other political parties. 

Friday, November 4, 2016

Indian Railways to Roll out New AC-III Tier Coaches with CCTV, GPS & Tea-Coffee Machines

In a highly anticipated move, the Indian Railways’ new AC-III tier compartment will come loaded with features like CCTV cameras in the aisles, a GPS-based passenger information system and tea and coffee vending machines in the coaches.


The Indian Express  has reported that these new coaches will be deployed on the all-AC-III tier Humsafar service mid-November. Humsafar is tentatively scheduled to run between Delhi and Gorakhpur in Uttar Pradesh. The new coaches designed by the Rail Coach Factory in Rae Bareli, Uttar Pradesh will be part of four trains as of now.
Apart from these, the coaches will also boast of the following super cool features:
  • A GPS-based passenger information system above each door
  • A fire-and-smoke detector
  • Automatic room-freshener dispensers
  • Replacing the current steel number plates with a light bar similar to the one used by airlines with numbers indicating upper, lower and middle berths
  • New gel-coated toilet walls to save the toilets from unwanted graffiti
  • Curtains for side berths and in the aisles
  • New interior and exterior colour schemes
  • Disabled-friendly coaches with integrated Braille displays
“Earlier, the thinking was that extra or new features could be added only in higher classes. But this is reimagining an existing class, without giving it a luxury tag,” a senior rail ministry official told The Indian Express.

Wednesday, November 2, 2016

বাড়াতে হবে ইমাম ও মোয়াজ্জেন ভাতা, দাবিতে কলকাতায় পথে নামছে ৪০টি মুসলিম সংগঠন

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে বিধানসভা নির্বাচনের আগে দেওয়া প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের অভি‌যোগ তুলছেন ইমামরা


ইমাম ও মোয়াজ্জেন ভাতা বৃদ্ধির দাবিতে ৮ নভেম্বর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের বিরুদ্ধে পথে নামছে মুসলিম সংগঠনগুলি। প্রায় ১০,০০০ মানুষের জমায়েতের ডাক দিয়েছে ৪০টি মুসলিম সংগঠন।
ক্ষমতায় এসেই ২০১২ সালের এপ্রিলে ইমামদের জন্য মাসির ২,৫০০ টাকা ও মোয়াজ্জেনদের জন্য ১,০০০ টাকা ভাতা চালু করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সরকারকে ভর্ৎসনা করে সেই ভাতাকে অবৈধ করে কলকাতা হাইকোর্ট। বিচারপতিরা জানিয়েছিলেন, ধর্মনিরপক্ষ দেশে বিশেষ সম্প্রদায়কে ভাতা দেওয়া অসাংবিধানিক। এর পর ওয়াকফ বোর্ডের মাধ্যমে ওই টাকা বিলি করে রাজ্য সরকার।
‌যদিও চলতি ভাতায় নাখুশ ইমাম ও মোয়াজ্জেনদের একাংশ। তাঁদের দাবি, মাসিক ২,৫০০ টাকায় কিছুই হয় না। তাই অন্তত ১০ গুণ ভাতাবৃদ্ধির দাবি তুলেছেন তাঁরা। মুসলিম সংগঠনগুলির দাবি, ইমামদের মাসিক ভাতা ২০,০০০ টাকা ও মোয়াজ্জেনদের মাসিক ১০,০০০ টাকা দিতে হবে সরকারকে। এই দাবিতে আগামী ৮ নভেম্বর কলকাতায় সমাবেশের ডাক দিয়েছে তারা।
এখানেই শেষ নয়। সারা বাংলা ইমাম ও মোয়াজ্জেন সমিতির সভাপতি রফিকুল হোসেন বলেন, মুসলিম ভোটব্যাঙ্ক ধরে রাখতে ২০১৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে ‘নিজ ভূমি নিজ গৃহ’‍ প্রকল্পে ইমাম ও মোয়াজ্জেনদের বাড়ি বানিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু এখনো প‌র্যন্ত ঘর পাননি কেউ।’‍
ওদিকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মুসলিম প্রীতি নিয়ে সম্প্রতি সমালোচনার ঝড় উঠেছে ট্যুইটারে। হজে দুর্ঘটনায় মৃতদের পরিবারকে ১০ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দিলেও কাশ্মীরে শহিদ জওয়ানের পরিবারকে মাত্র ২ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দিয়েছে তৃণমূল সরকার। ট্যুইটারে ক্ষোভ উগরে দিয়ে অনেকেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সংখ্যালঘু তোষণের সস্তা রাজনীতির বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন।

Sunday, October 30, 2016

ঝাঁ চকচকে বাড়িটির এই হাল কেন? জানলে শিউরে উঠবেন|

ঝা চকচকে বাড়ির ভিতরে, বাইরে আধলা ইটের স্তূপ জমে যায়। এমনকী ঘরের ভিতরে থাকা ফ্রিজ এবং অন্যান্য আসবাবপত্রও ভাঙচুর করা হয়।




হরিদেবপুর থানার অন্তর্গত অরবিন্দনগরে মদ খেয়ে দাদাগিরির প্রতিবাদ করায় হামলা চালানো হল এক ব্যক্তির বাড়িতে। আক্রান্ত ব্যক্তির নাম গোরাচাঁদ ভুঁইয়া। 
গতকাল রাত সাড়ে তিনটের সময় তিনি কালীপুজোর বাজার সেরে ফিরছিলেন। স্টেট ব্যাংকের কর্মচারী গোরাচাঁদবাবুর বাড়ির অদূরেই মদ্যপান করছিল স্থানীয় পাঁচ যুবক। আর ওই একই সময়ে সকালের প্রথম ট্রেন ধরতে স্টেশনের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন মেদিনীপুরের তিনজন ব্যক্তি। মদ্যপ অবস্থায় যুবকরা প্রথমে তাঁদের উপর হামলা চালানোর চেষ্টা করে। প্রাণ বাঁচাতে তাঁরা গোরাচাঁদবাবুর কাছে এসে আশ্রয় চায়। এতেই ওই যুবকদের রোষ গিয়ে পড়ে গোরাচাঁদবাবুর উপরে। তাঁর বাড়িতে আধলা ইঁট ছুড়ে জানলার কাঁচ ভেঙে দেওয়া হয়। বাড়ির ভিতরেও কার্যত তাণ্ডব চালায় দুষ্কৃতীরা। ঝা চকচকে বাড়ির ভিতরে, বাইরে আধলা ইটের স্তূপ জমে যায়। এমনকী ঘরের ভিতরে থাকা ফ্রিজ এবং অন্যান্য আসবাবপত্রও ভাঙচুর করা হয়।

এখানেই শেষ নয়, গোরাচাঁদবাবুর মেয়ে পায়েল ভুঁইয়া-কে কটুক্তিও করে তারা। এর পরে গোরাচাঁদবাবু ও তাঁর পরিবারকে খুনের হুমকি দেয় ওই পাঁচ যুবক। সকালে হরিদেবপুরে থানায় অভিযোগ জানানো হলে জয়দীপ, কানাই এবং বিশ্বজিৎ নামে তিন যুবককে গ্রেফতার করে পুলিশ। বাকি দুই অভিযুক্ত পলাতক।
গোরাচাঁদ ভুঁইয়া জানিয়েছেন, এর আগেও দুর্গাপুজোর সময় ওই যুবকেরা মদ্যপ অবস্থায় একই ধরনের আচরণ করেছিল। সেই সময়ে পুলিশ তাদের ধরে নিয়ে গেলেও পরে ছেড়ে দেয় বলে অভিযোগ। গোটা ঘটনায় আতঙ্কিত এই পরিবারটি। এবারে পুলিশ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেবে, আপাতত এই আশাতেই রয়েছেন গোরাচাঁদবাবু এবং তাঁর পরিবারের সদস্যরা।


পুর নোটিসকে বুড়ো আঙুল, সিন্ডিকেটের ইন্ধনে বিদ্যাসাগর কলোনিতে চলছে বেআইনি নির্মাণ

কাজ বন্ধ রাখার নোটিস দিয়েছে কলকাতা পুরসভা। কিন্তু তাতে থোড়াই কেয়ার! বাঘাযতীন এলাকার বিদ্যাসাগর কলোনিতে বহাল তবিয়তে চলছে অবৈধ নির্মাণকাজ। অভিযোগ, অবৈধ নির্মাণের পিছনে রয়েছে একটি সিন্ডিকেটের সক্রিয় মদত।

কাজ বন্ধ রাখার নোটিস দিয়েছে কলকাতা পুরসভা। কিন্তু তাতে থোড়াই কেয়ার! বাঘাযতীন এলাকার বিদ্যাসাগর কলোনিতে বহাল তবিয়তে চলছে অবৈধ নির্মাণকাজ। অভিযোগ, অবৈধ নির্মাণের পিছনে রয়েছে একটি সিন্ডিকেটের সক্রিয় মদত।
বিদ্যাসাগর কলোনিতে একাধিক ছোট জমিতে চলছে ফ্ল্যাট তৈরির কাজ। পুরসভা সূত্রের খবর, ওই নির্মাণগুলির বিরুদ্ধে বেনিয়মের অভিযোগ পাওয়ার পর ‘স্টপ ওয়ার্কিং’য়ের নোটিস দেওয়া হয়েছে। যদিও সেই পুর নির্দেশ অগ্রাহ্য করে চলছে নির্মাণের কাজ। স্থানীয় সূত্রের খবর, নোটিস অগ্রাহ্য করে নির্মাণকাজ চালিয়ে যাওয়ার পিছনে রয়েছে একটি সিন্ডিকেট। মোটা টাকার বিনিময়ে ওই সিন্ডিকেট পুর নোটিস অগ্রাহ্য করে নির্মাণে মদত দিচ্ছে। পাশাপাশি, নয়া কৌশলে টাকা আদায় করছে ওই সিন্ডিকেট।
কেমন সেই কৌশল ?
বিদ্যাসাগর কলোনিতে কোনও নতুন ফ্ল্যাট বা বাড়ি তৈরি হতে দেখলে সিন্ডিকেটের লোকেরা পুরসভায় অভিযোগ জানাচ্ছে। ওই অভিযোগের ভিত্তিতে পুরকর্মীরা সংশ্লিষ্ট নির্মাণকাজ পরিদর্শনের পর ‘স্টপ ওয়ার্কিং’ নোটিস জারি করেছেন। স্থানীয় সূত্রের খবর, কাজ বন্ধের নির্দেশের পর সিন্ডিকেটকে মোটা টাকা দিলেই ফের শুরু হচ্ছে নির্মাণ। পুরসভা সূত্রের খবর, ওই এলাকায় একাধিক ফ্ল্যাটের অনুমোদিত নকশা নেই। ফলে ফ্ল্যাটগুলিতে নিয়ম অনুযায়ী নেই নিকাশি ব্যবস্থাও। বেআইনি নির্মাণের বিষয় সম্পর্কে ৯৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর দেবাশিস মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘‘কলোনিতে তিনতলা বাড়ি নির্মাণের অনুমতি নেই। কিন্তু তিনতলা বাড়ি, ফ্ল্যাট হয়েই চলেছে। এটা সর্বজন স্বীকৃত। এই সমস্ত এলাকায় নির্মাণের ক্ষেত্রে এখনও কোনও সংশোধনী তৈরি হয়নি। যে কারণে নির্মাণ বেড়েই চলেছে।’’
পুরসভা সূত্রের খবর, বাঘাযতীনের শ্রী কলোনি লাগোয়া ৪/৩৭ বি, সুভাষ পল্লিতে বেশ কয়েকটি বাড়ি ৯৯ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্গত। কিন্তু ওই বাড়িগুলির সদস্যেরা ৯৮ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটার। স্থানীয়েরা জানিয়েছেন, ওখানে একটি চারতলা ফ্ল্যাটের কাজ শুরু হয়েছে। ওই নির্মাণের বিরুদ্ধে পুরসভায় অভিযোগ জমা পড়ে। অভিযোগের ভিত্তিতে পুরসভা কাজ বন্ধের নির্দেশ দেয়। দিনকয়েক ওই নির্মাণের কাজ বন্ধ রয়েছে। সূত্রের খবর, চারতলা ফ্ল্যাটের নির্মাণকাজ চালু করতে এগিয়ে এসেছে সিন্ডিকেট। পুরসভার এক আধিকারিক বলেন, ‘‘স্টপ ওয়ার্কিং নোটিসের পরও যদি কাজ চলতে থাকে তাহলে সংশ্লিষ্ট পুর দফতরে অভিযোগ জানাতে হবে। ওই অভিযোগের ভিত্তিতে আমরা ব্যবস্থা নেব।’’
বেআইনি নির্মাণের পাশাপাশি বিদ্যাসাগর কলোনিতে জলাজমি ভরাট করে প্রোমোটিং চলছে। জলা বুজিয়ে প্রোমোটিংয়ের পিছনেও সিন্ডিকেটের হাত রয়েছে বলে অভিযোগ বিরোধীদের। তাদের যুক্তি, নথিপত্র অনুযায়ী ওই এলাকায় ছোট-বড় মিলিয়ে ৩৭টি পুকুর রয়েছে। কিন্তু বর্তমানে এলাকায় পুকুরের সংখ্যা মাত্র ১৪।

কেন্দ্রীয় সরকারের অনুদানে তৈরি দু’টি এনার্জি পার্কের বেহাল অবস্থা, হাল ফেরাতে অনিচ্ছুক রাজ্য সরকার


জনসাধারণের মধ্যে বিকল্প শক্তির উৎস নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে কেন্দ্রীয় অনুদানে কলকাতা এবং দুর্গাপুরে তৈরি হয়েছিল এনার্জি এডুকেশন পার্ক। কিন্তু ইএম বাইপাসে সায়েন্স সিটির উল্টোদিকে কয়েককোটি টাকা খরচ করে নির্মিত পার্কটি এক বছর আগেই বন্ধ হয়ে গিয়েছে।

অচিরাচরিত শক্তি থেকে বিদ্যুতের উৎপাদন বাড়াতে তৎপর হলেও এনার্জি পার্কের হাল ফেরাতে আগ্রহী নয় রাজ্য সরকার।
জনসাধারণের মধ্যে বিকল্প শক্তির উৎস নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে কেন্দ্রীয় অনুদানে কলকাতা এবং দুর্গাপুরে তৈরি হয়েছিল এনার্জি এডুকেশন পার্ক। কিন্তু ইএম বাইপাসে সায়েন্স সিটির উল্টোদিকে কয়েককোটি টাকা খরচ করে নির্মিত পার্কটি এক বছর আগেই বন্ধ হয়ে গিয়েছে। পরিত্যক্ত পার্কটিতে গজিয়ে ওঠা আগাছার জঙ্গল এবং জমে থাকা জল কার্যত মশার আঁতুড়ঘর। একই অবস্থা দুর্গাপুরের পার্কটিরও। অথচ দিল্লি, শিলং, পুণে, বেঙ্গালুরু এবং চেন্নাইয়ের পার্কগুলি দিব্যি চলছে।
এক সময় ওই প্রকল্পের দায়িত্বে থাকা শান্তিপদ গণচৌধুরী এ ব্যাপারে বলেন, “পার্কগুলির জনপ্রিয়তা ধরে রাখতে গেলে  দ্রষ্টব্যে নিয়মিত বদল আনতে হবে। নতুন গবেষণার বিষয়ও সেখানে উঠে আসা জরুরি। এখানে পেশাদারিত্বের অভাব হলে মুশকিল।” কিন্তু এনার্জি পার্ক নিয়ে রাজ্যের বিদ্যুৎমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বলেন, “ওই পার্ক আর চালানো হবে না। তার বদলে সচেতনতা বাড়াতে সরকার বিকল্প কর্মসূচি নেবে।”
১৯৯৯ সালে কেন্দ্রীয় শক্তিমন্ত্রক অচিরাচরিত শক্তি সম্পর্কে জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে একাধিক রাজ্যে এনার্জি এডুকেশন পার্ক গড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। এ বিষয়ে প্রচারে পশ্চিমবঙ্গ সে সময় অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছিল। ফলে অন্য রাজ্যগুলিতে একটি করে পার্ক তৈরি হলেও পশ্চিমবঙ্গে দু’টি পার্ক তৈরির জন্য অর্থ দিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকার।
প্রথমে স্কুল-কলেজের পড়ুয়া ছাড়াও সাধারণ মানুষ টিকিট কেটে পার্কে যেতেন। কিন্তু পরে দর্শক সংখ্যা কমতে থাকে বলে জানায়, রাজ্য সরকার। দাবি, দর্শকের অভাবে পার্কের রক্ষণাবেক্ষণের খরচও উঠত না। তাই অর্থ খরচ করে পার্ক চালাতে আগ্রহী নয় রাজ্য। 
অথচ এই রাজ্য সরকার-ই বর্তমানে সৌরবিদ্যুৎ ছাড়া বিভিন্ন অচিরাচরিত শক্তি থেকে কমবেশি ১০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা স্থির করেছে। রাজ্যের দুর্গম এলাকাগুলিতে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিতে অপ্রচলিত শক্তির উৎসকেই কাজে লাগানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্তু এ নিয়ে সচেতনতা বাড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় এনার্জি পার্কগুলির হাল ফেরাতে সরকারের অনীহা সেই লক্ষ্যপূরণেই বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে।

Citizenship Bill: West Bengal CM Mamata Banerjee Supports Bhupen Hazarika's Son

West Bengal chief minister Mamata Banerjee on Tuesday came out in support of Assamese singer-composer Bhupen Hazarika's son on the Ci...